‘রামচন্দ্র মাংস খেতেন’, ক্ষত্রীয়রা গরুও ছাড়তেন না! Ram | Sahitya Aaj Tak| Nrisingha Prasad bhaduri

Estimated read time 1 min read
0 0
Listen to this article
Read Time:3 Second



sahityaaajtakkolkata #sahityaaajtak #rammandir #ayodhyarammandir #aajtakbangla #aajtak রামচন্দ্র একজন …

source

Avatar for Aaj Tak Bangla

About Post Author

Aaj Tak Bangla

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %

You May Also Like

More From Author

Average Rating

5 Star
0%
4 Star
0%
3 Star
0%
2 Star
0%
1 Star
0%

38 thoughts on “‘রামচন্দ্র মাংস খেতেন’, ক্ষত্রীয়রা গরুও ছাড়তেন না! Ram | Sahitya Aaj Tak| Nrisingha Prasad bhaduri

  1. আমার বাবা কৈশোরে মাছ মাংস খাওয়া ছেড়েছেন আজ 50-55 বছর বয়স হয়েছে আজ পর্যন্ত ছুঁয়ে দেখেননি।
    পিউর ভেজিটেরিয়ান যাকে বলে।

  2. Akta manus kotota kharap hola ai dhoroner kotha gulo bolta para..
    Vlo kotha nei shala mental dhormio gain bolta kichu nei apnar..
    Apni hindu nama kolongko shala baja akta manus

  3. @পুবের খবর Puber Khabar

    আপনি হিন্দু ধর্মসহ সব ধর্ম নিয়ে পড়াশুনা করতে ভালোবাসেন দাবী করেছেন, তবে ধর্মগ্রন্থগুলো কি কখনো পড়েছেন?

    হিন্দু ধর্মের বর্তমান প্রধান ধর্মগ্রন্থ গীতায় মূর্তি পূজার উল্লেখ আছে।

    গীতায় নিরাকার উপাসনা করার পাশাপাশি উপাস্যের মূর্তির পুজা করাও অনুমোদন করা হয়েছে তার প্রমাণে গীতার ০৩ঃ১১-১৩, ০৪ঃ১১-১৩, ০৭ঃ২০-২৩ ও ০৮ঃ২৩ শ্লোক/ভার্স নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

    ০৩. কর্মযোগ 
    ১১. এই যজ্ঞদ্বারা তোমরা দেবগণকে (ঘৃতাহুতি প্রদানে) সংবর্দ্ধনা কর, সেই দেবগণও (বৃষ্ট্যাদি দ্বারা) তোমাদিগকে সংবর্দ্ধিত করুন; এইরূপে পরস্পরের সংবর্দ্ধনা দ্বারা পরম মঙ্গল লাভ করিবে।
    ১২. যেহেতু, দেবগণ যজ্ঞাদিদ্বারা সংবর্দ্ধিত হইয়া তোমাদিগকে অভীষ্ট ভোগ্যবস্তু প্রদান করেন, সুতরাং তাঁহাদিগের প্রদত্ত অন্নপানাদি যজ্ঞাদি-দ্বারা তাহাদিগকে প্রদান না করিয়া যে ভোগ করে সে নিশ্চয়ই চোর (দেবস্বাপহারী)।
    ১৩. যে সজ্জনগণ যজ্ঞাবশেষ অন্ন ভোজন করেন অর্থাৎ দেবতা, অতিথি প্রভৃতিকে অন্নাদি প্রদান করিয়া অবশিষ্ট ভোজন করেন তাঁহারা সর্ব্বপাপ হইতে মুক্ত হন। যে পাপাত্মারা কেবল আপন উদরপূরণার্থ অন্ন পাক করে, তাহারা পাপরাশিই ভোজন করে।

    ০৪. জ্ঞানযোগ
    ১১. হে পার্থ! যে আমাকে যে-ভাবে উপাসনা করে, আমি তাহাকে সেই ভাবেই তুষ্ট করি। মনুষ্যগণ সর্ব্বপ্রকারে আমার পথেরই অনুসরণ করে অর্থাৎ মনুষ্যগণ যে পথই অনুসরণ করুক না কেন, সকল পথেই আমাতে পৌঁছিতে পারে।
    ১২. ইহলোকে যাহারা কর্ম্মসিদ্ধি কামনা করে তাহারা দেবতা পূজা করে, কেননা মনুষ্যলোকে কর্ম্মজনিত ফললাভ শীঘ্রই পাওয়া যায়।
    ১৩. বর্ণচতুষ্টয় গুণ ও কর্ম্মের বিভাগ অনুসারে আমি করিয়াছি বটে, কিন্তু আমি উহার সৃষ্টিকর্ত্তা হইলেও আমাকে অকর্ত্তা ও বিকাররহিত বলিয়াই জানিও।

    ০৭. জ্ঞান-বিজ্ঞান-যোগ
    ২০. (স্ত্রীপুত্র ধনমানাদি বিবিধ) কামনাদ্বারা যাহাদের বিবেক অপহৃত হইয়াছে, তাহারা নিজ নিজ কামনা-কলুষিত স্বভাবের বশীভূত হইয়া ক্ষুদ্র দেবতাদের আরাধনায় ব্রতোপবাসাদি যে সকল নিয়ম আছে তাহা পালন করিয়া অন্য দেবতার ভজনা করিয়া থাকে। (আমার ভজনা করে না)।
    ২১. যে যে সকাম ব্যক্তি ভক্তিযুক্ত হইয়া শ্রদ্ধাসহকারে যে যে দেবমূর্ত্তি অর্চ্চনা করিতে ইচ্ছা করে, আমি (অন্তর্য্যামিরূপে) সেই সকল ভক্তের সেই সেই দেবমূর্ত্তিতে ভক্তি অচলা করিয়া দেই। 
    ২২. সেই দেবোপাসক মৎবিহিত শ্রদ্ধাযুক্ত হইয়া সেই দেবমূর্ত্তির অর্চ্চনা করিয়া থাকে এবং সেই দেবতার নিকট হইতে নিজ কাম্যবস্তু লাভ করিয়া থাকে, সেই সকল আমাকর্ত্তৃকই বিহিত (কেননা সেই সকল দেবতা আমারই অঙ্গস্বরূপ)।
    ২৩. কিন্তু অল্পবুদ্ধি সেই দেবোপাসকগণের আরাধনালব্ধ ফল বিনাশশীল, দেবোপাসকগণ দেবলোক প্রাপ্ত হন, আর আমার ভক্তগণ আমাকেই লাভ করিয়া থাকেন।

    ০৮. অক্ষরব্রহ্ম-যোগ
    ২৩. হে কৌন্তেয়, যাহারা অন্য দেবতায় ভক্তিমান্‌ হইয়া শ্রদ্ধাযুক্তচিত্তে তাঁহাদের পূজা করে তাহারাও আমাকেই পূজা করে, কিন্তু অবিধিপূর্ব্বক (অর্থাৎ যাহাতে সংসার নিবর্ত্তক মোক্ষ বা ঈশ্বরপ্রাপ্তি ঘটে তাহা না করিয়া)।

    শ্রীমদ্ভাগবতগীতা
    অনুবাদ — জগদীশ চন্দ্র ঘোষ
    শ্রীগীতা অধ্যায় সূচী  
    https://sanatandharmatattva.wordpress.com/2017/11/05/%e0%a6%b6%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%97%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%b8%e0%a7%82%e0%a6%9a%e0%a7%80/

  4. @পুবের খবর Puber Khabar

    কোরআনে আল্লাহর মূর্তির পূজা করতে ও।আল্লাহর অনুমোদিত মূর্তির পূজা করতে বলা হলেছে তা কি আপনি জানেন?

  5. @Aeafat Art Academy

    এই খাওয়া ও না-খাওয়া কুসংস্কার থেকে আমরা মুক্ত হতে পারলেই আমাদের মূর্খতাপূর্ণ অনেক সাম্প্রদায়িকতা দূর হবে।

    হিন্দুধর্মে যেমন গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ নয়, তেমনি ইসলাম ধর্মেও শুকরের গোস্ত খাওয়া হারাম নয়। তা অধিকাংশ হিন্দু ও মুসলমান জানেনা।

    কে গরুর গোস্ত খায় আর কে শুকরের মাংস খায়না, কে পানি বললো আর কে জল বললো, কে দাদা ডাকে আর কে ভাই ডাকে, কে চাচা ডাকে আর কে কাকা ডাকে এই দিয়ে বাঙ্গাল হিন্দু-মুসলমান একে অপরকে হিন্দু ও মুসলমান বিশ্বাস করে। সাম্প্রদায়িককা থেকে মুক্ত হতে হলে বাঙ্গালীদেরকে এই মূর্খতা থেকে মুক্ত হতে হবে।

    হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা যেমন আছে, নিরাকার উপাসনাও আছে। আবার কোরআনেও আল্লাহর মূর্তির পূজা করতে ও আল্লাহর অনুমোদিত দেব-দেবীর পূজা করতেও বলা হয়েছে। যা অধিকাংশ হিন্দু ও মুসলমান জানেনা।

  6. ভাদুড়ি মহশই,
    অন্ধ কার কে আলোকিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
    আর আজতক বাংলা চ্যানেল এর সেই শিক্ষিতো জর্নালিস্ট সাহেব কেও।

  7. কিভাবে জানবে, ভারতীয় অধিবাসী রা তো এক দেশের লোক নয়, পৃথিবীর শত শত জাতি বহু কাল আগে থেকে ভারতে এসেছিলো, তারা কে কি খেত কে জানে, তবে বোদ্ধা আসার পর এই মিশ্র ভারতীয়রা এই মাছ মাংসের ব্যাপারে মত বদলায়.. ভারত মানেই এক মহা শংকর জাতি, একেক জনের চেহারা, গাঁয়ের রঙ একেক রকম, পৃথিবীর আর কোথাও এরকম দেখা যায়না

  8. সর্গীয় খাবার হালাল খাবার দেহের প্রয়োজনীয়তা মিটায় যারা খায়না তাদের ধর্মীয় ইতিহাস পড়া উচিৎ।

  9. রামচন্দ্রের যদি আইডিয়াই না থাকে যে সীতা হরন হয়ে যাবে , তাহলে সে কি আসলেই ভগবানের অবতার ছিলো ? ভগবান তো সবই জানেন , শুধু তা লোকচক্ষুর আড়ালে থাকে, প্রকাশ হয় না । কিন্তু আপনি কি সুন্দর বলে দিলেন, রামচন্দ্রের কোনো আইডিয়া ছিলো না সীতা হরন হবে 😂😂

  10. হিন্দু ধর্ম অনেকটা মিথ ও যুগ যুগ ধরে চলে আসা রীতির উপর প্রতিষ্ঠিত।আর একটা বিষয় ধর্মগ্রন্থ কোনো মুনি ঋষিরা রচনা করতে পারেন না।এটা আসে ঈশ্বরের নিকট থেকে।আপনি দেখবেন, ইহুদি, খ্রিষ্টান,ও ইসলাম ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থ গুলি স্বয়ং ঈশ্বর থেকে এসেছে।কিন্তু হিন্দু ধর্মের প্রধান গ্রন্থ কি ঈশ্বরের বাণী? আর হিন্দু ধর্মে এত জাত পাত কেন।ধর্ম তো সব জাত পাতের জন্য এক হওয়া উচিত।

  11. আমাদের মধ্যে অনেকেই ধর্মের শিক্ষা নেই, তারাই বেশি বেশি ধর্মের কথা বলেন, আগে ভালো করে নিজ ও নিজদের ধর্মের শিক্ষা অর্জন করতে হবেই, তার পরে ধর্মের আলো চনা করুন

  12. এই ভ্রদ্রলোক কাদের কাছে জ্ঞানী বা বিখ্যাত জানিনা। কিন্তু উনি সম্পূর্ণ অসত্য কথা আদ্যপান্ত বলে গেলেন। ডাহা মিথ্যা একটা ভিডিও। পুরান, বেদ ছাড়ুন মিনিমাম ইতিহাসের জ্ঞান ও নাই। কারা এঁদের উর্দ্ধে ওঠায়? বাল্মীকি রামায়ণে কোথাও নেই যে রাম মাংস খেতেন বরং হনূমানজি বলছেন রাম ফল মূল ছাড়া কিছুই গ্রহণ করতেন না।। উনি প্রমান দেখান।
    দুই, বেদিক যুগকে দুই ভাগে ভাগ্য করা যায়। ঋক বৈদিক ও পরবর্তী বৈদিক যুগ। ঋক বৈদিক যুগে পশু হত্যা নিষিদ্ধ ও যজ্ঞে বলিদান ছিলো না। নিরামিষ খাবারকে শুদ্ধ মানা হতো। গো হত্যার শাস্তি ছিলো প্রাণদন্ড। বৃষ হত্যাও ছিলো না। কিন্তু পরবর্তী বৈদিক যুগ থেকে সামাজিক অবক্ষয় হতে শুরু করে। এই অবক্ষয়ের সময় থেকেই পশু হত্যা, নারীর মর্যাদা কমতে থাকে। ধর্মীয় গ্রন্থেও তার প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। মানুষ নিজের স্বার্থে ধর্মীয় গ্রন্থ গুলিতে ভেজাল মেশাতে থাকে। এমনকি,The Rig and Sama Veda call the cow “aghnya” not to be slaughtered.
    তাই এই নৃসিংহ বাবু যে বিকৃত, গুজব এবং অপপ্রচার ছড়াচ্ছেন তা বলাই বাহুল্য। যে বেদ অহিংসা শেখায় সেখানে এসব কি করে থাকবে? Is it not contradiction? পরের বার থেকে ওনাকে reference দিতে বলবেন কেমন আজতক বাংলা এবং non veg are permitted বলেছেন বলে হাততালি দেওয়া আবাল পাবলিক।

  13. কমেন্ট বক্সে খুব একটা গোসন্তানদের উপস্থিত দেখা যাচ্ছে না। গোবর খাওয়া মূর্খেরা এইসব দেখবে না

  14. আপনাদের এই আলোচনায় মাংস খাওয়ার কথা ভালোভাবে প্রমাণিত হলেও গোমাংস স্পষ্টভাবে খাওয়ার বিষয়টা স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়নি বিভিন্ন প্রাণীর মাংস খাওয়ার কথা

  15. *Ami Nurul Islam bolesi …..Amar mone hoy hindura Hindu namtake badlaiya Sanatan kore pray Islamer kasakasi korte sai ,jar artha islamer moto Shanti, saral, suddha,pavitra, naram byabaharke bujhay.
    Nam badlata hindu dharmer kisu nutan kotha noy. Karan Bhabiswa puran theke yaita spasta pramanita je Hajrat Muxhamader ( pbuh) nam badlaiya Mohadev kore unkiei bhagaban bole ajkeu puja koritese ar unike Deva Deva Mohadeva bole thake. Udige Muxhammad pbuh ke Allah Sara duniyar manab jatir janye ashirbad swarup pathiyesilen. Uni ekmatra srestha manab , mohamanab ar moha rasul buliya Islame pramanita. Unir nam yairakam badla hoyese::- Atasminantare mleccha acharjena ,Mohamada itikhyata siswa sakha samambitah . Nripasabya N hadevong morusthala nibashinam. Namaste Girijanath morusthala Nibashine.
    Abar Mohadev theke Sib name badlaiya bhagaban bole puja koritese, pore pattharer unir kalpanik linga baniye u puja koritese. Kintu asale jadi ami gambhir bhabe bisayta BUJHBAR SESTA Kori tobe Mohadev ar Siber ar unir linga puja , yai sabguli Bhabiswa puraner bykhya theke khandan hai ye gese. Slok dekhen ar bichar kar re dekhen.
    Sange yaitau dekhe nin je hinduder mrityur samay hindu pandit Kane Kane sudhu/ ekmatra yai mantratai sunai theke jate se swarge jete pare ar musalman ra u yai QALMA Arbite mrityur samay sunai theke ar oi byaktike u nije porbar janye utchahita korte theke :- Allu zyesthang sresthang paramang purnang brahmana alam…Ala rasul Muhammadang barasya Allu Allam( artha :: Muhammad pbuh, Alar rasul/ doot , Allu sara ar keha barasya/upasya / pujya noy. Islame yai matrakei QALMA bole. Arbi bhasai AZANE yai QALMA dwara namazer janye dakiye theke. : La ilaha illallah Muxhammadur rasulullah. Yai dui bhasar slok ba qalmar artha ekoi. Milaiya dekhe nin.**

  16. হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ।

    ১) ঈশ্বর মাত্র একজন; দ্বিতীয় কেউ নেই।
    ছান্দগ্য উপনিষদের: অধ্যায় ০৬ অনুঃ ২ পরিঃ ০১।
    ২) সবশক্তিমান ঈশ্বরের কোন বাবা মা নেই। তার কোন প্রভু নেই। তার চেয়ে বড় কেউ নেই।
    শ্বেতাসত্র উপনিষদের: অধ্যায় ০৬ অনুঃ ০৯।
    ৩) তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত আছে; যারা প্রাকৃতিক বন্তুর পূঁজা করে। যেমনঃ আগুন, গাছ, সাপ ইত্যাদি।
    যযুবেদ অধ্যায় ৪০ অনুঃ ০9
    ৪) সবশক্তিমান ঈশ্বরের মত কেউ নেই ( তার কোন প্রতিমূর্তি নেই, প্রতিমা নেই, রুপক নেই, ভাস্কর্য নেই)।
    শ্বেতাসত্র উপনিষদের: অধ্যায় ০৪ অনুঃ ১৯।
    ৫) সবশক্তিমান ঈশ্বরকে কেউ দেখতে পাই না।
    শ্বেতাসত্র উপনিষদের: অধ্যায় ০৪ অনুঃ ১০ পরিঃ ২০।
    ৬) যাদের বিচার বুদ্ধি কেড়ে নিয়েছে জাগতিক আকাঙ্খা তারাই অপদেবতার পূজা করে।
    ভগবত গীতা : অধ্যায় ০৭ অনুঃ ২০।
    ৭) লোকে জানে আমি কখনও জন্মাইনি ও উদ্ভূত হয়নি; আমি এই বিশ্বজগতের সবময় প্রভু
    ভগবত গীতা : অধ্যায় ১০ অনুঃ ০৩।
    ৮) সবশক্তিমান ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই।
    যযুবেদ অধ্যায়ঃ ৩২ অনুঃ ০৩
    ৯) তারা আরো বেশি অন্ধকারে নিমজ্জিত আছে; যারা মানুষের তৈরী বস্তুর পূঁজা করে। যেমন- মাটির পতুল, ভাস্কর্য ইত্যাদি।
    যযুবেদ অধ্যায় ৪০ অনুঃ ০9
    ১০) সৃষ্টিকর্তা সুমহান
    গ্রন্থঃ ২০ খন্ডঃ ৫৮ মন্ত্রঃ ৩।
    ১১) সত্য একটাই; ঈশ্বর একজনই, জ্ঞানীরা ইশ্বরকে ডেকে থাকেন অনেক নামে।
    ঋগবেদের গ্রন্থঃ ০১ অনুঃ ৬৪ পরিঃ ৪৬।
    ১২) সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র।
    যযুবেদ অধ্যায় ৪০ অনুঃ ০৮।
    ১৩) ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।
    ঋগবেদ গ্রন্থঃ ০৮ খন্ডঃ ০১ মন্ত্রঃ ০১।
    আর ব্রক্ষাসূত্র বলেঃ ঈশ্বর মাত্র একজনই; দ্বিতীয় কউ নেই। কেউ নেই, কেউ নেই আর কেউ কখনও ছিলোও না।

  17. মানুষের তৈরি ধর্মে দর্শন বেশি দিন টিকে না।
    যেমন সতীদাহ, বিধবা বিবাহ, এখন মাছ মাংস,এভাবে নতুন সমস্যা নতুন সমাধান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *