পুরা প্রতিবেদন শুনলাম। ৬ টা ঘটনার সবাই কিন্তু ক্ষমতায় আসতে পারে নাই। আর যে প্রজন্মকে গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হতে হয়েছে তারা আর ফিরে আসে নাই। পরবর্তী প্রজন্মের কেউ হয়তো এসেছে। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো যে দুই তিনজন ক্ষমতায় আসতে পেরেছে তারা কেউ শেখ হাসিনার মতো গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছাড়ে নাই। যেমন নওয়াজ শরীফের ক্ষমতায় আসলেও নওয়াজ শরীফকে শেখ হাসিনার মতো গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছাড়ত হয় নাই। যারা শেখ হাসিনার মতো সত্যিকারের গণআন্দোলনে দেশ ছেড়েছে তাদের পক্ষে আর ক্ষমতায় আসা সম্ভব হয় নাই।
BBC নিউস দেখে একটা কথা মনে পড়লো,, কিসের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘি! বিবিসি আপনার নেত্রী কিংবা তার পরিবার বাংলাদেশে আর প্রতিষ্ঠা পাবে এই নিয়ে দুঃখ করেন না!
নেই শাসন ব্যবস্থা, নেই ছাত্র/ছাত্রীদের শিক্ষামূখী করার উদ্যোগ, নেই বাজার নিয়ন্ত্রণ মাপকাঠি, মাঠে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনুপস্থিত, ধর্মীয় কোন্দল দিন দিন বৃদ্ধি, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পরছে, আন্তবর্তী সরকারের নির্বাকতা এক শ্রেনীর লোক সুযোগ নিয়ে যাচ্ছে, এমন হলে অর্থনৈতিক অবস্থা শ্রীলংকা হতে পারে !!
এই ভিডিওটি দেখে যদি গভীরভাবে চিন্তা করেন, তাহলে আপনি দেখতে পাবেন, ইতিহাসের প্রতিটি স্বৈরশাসক কোনো না কোনোভাবে গণঅভ্যুত্থান, সেনা অভ্যুত্থান বা বিভিন্ন উপায়ে ক্ষমতা হারিয়েছে। কিন্তু তারপরও, তাদের পরিবারের কেউ না কেউ আবার ক্ষমতায় ফিরে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও সেই পথ খোলা রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, আমেরিকার ডোনাল্ড ট্রাম্প, যাকে সবচেয়ে বিতর্কিত ও অযোগ্য প্রেসিডেন্ট হিসেবে গণ্য করা হয়, তার সময়ে এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের তখা কথিত পবিত্র সিনেট হাউসও আক্রমণের শিকার হয়। তা সত্ত্বেও, ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফিরে আসা এখন সময়ের অপেক্ষা। এই বাস্তবতা উপলব্ধি করলে বোঝা যায় যে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াই স্বৈরশাসকদের ক্ষমতায় নিয়ে আসে এবং পুনর্বাসিত করে। যেমন, ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার পরিবারের কেউ আবার ক্ষমতায় আসবে, এটা অত্যন্ত সম্ভাব্য। এই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা একদিকে স্বৈরশাসকদের তৈরি করে, আবার তাদের টিকিয়ে রাখে। সুতরাং, একটি নতুন আদর্শের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার প্রয়োজনীয়তা আজ অতীব জরুরি। ইসলামী খেলাফত ব্যবস্থাই হতে পারে আমাদের বাংলাদেশের জন্য একমাত্র উপযুক্ত বিকল্প।
আমরা ছোটকাল থেকেই এই সংবাদ মাধ্যমকে সবচাইতে আপন, নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারক হিসেবে মনে করেছিলাম। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের সরাসরি পক্ষ নিয়ে কিংবা কিংবা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পক্ষ নেওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করেছি। বাংলাদেশের মিডিয়ার না হয় সরকারের চাপ ছিল কিন্তু বিবিসির কোন চাপ ছিল না। কেন জানি এই সংবাদ মাধ্যমটিও নানান ভাবে হাসিনা সরকারকে সাপোর্ট দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যা আমাদেরকে ব্যথিত করেছে। আমরা চাই ছোটবেলায় আমার বাবার মাধ্যমে যে বিবিসিকে সকাল কিংবা সন্ধ্যায় শুনে এসেছি সেই নিরপেক্ষ এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে কর্তৃপক্ষ আরো বেশি সচেতন হবেন।
ধন্যবাদ দিই
আওয়ামিলীগ এদেশে আছে থাকবে।
ইনশাআল্লাহ
বি = বাংলাদেশ, বি= বিভ্রান্ত, সি= চ্যানেল
আপনার caption ও বিশ্লেষণের মধ্যে কতটুকু মিল আছে?? আপনার বিশ্লেষণই বলছে কোন স্বৈরশাসকই পতনের পরে আর ক্ষমতায় আসতে পারেনি।।
পুরা প্রতিবেদন শুনলাম। ৬ টা ঘটনার সবাই কিন্তু ক্ষমতায় আসতে পারে নাই। আর যে প্রজন্মকে গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হতে হয়েছে তারা আর ফিরে আসে নাই। পরবর্তী প্রজন্মের কেউ হয়তো এসেছে। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো যে দুই তিনজন ক্ষমতায় আসতে পেরেছে তারা কেউ শেখ হাসিনার মতো গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছাড়ে নাই। যেমন নওয়াজ শরীফের ক্ষমতায় আসলেও নওয়াজ শরীফকে শেখ হাসিনার মতো গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছাড়ত হয় নাই। যারা শেখ হাসিনার মতো সত্যিকারের গণআন্দোলনে দেশ ছেড়েছে তাদের পক্ষে আর ক্ষমতায় আসা সম্ভব হয় নাই।
বিবিসি
আওয়ামী দালাল
বিবিসি বাংলার বেদনা স্বৈরাচার হাসিনার জন্য নাকি ভারতের মোদির জন্য আমরা বুঝতে পারছি 🤣🤣🤣
শেখ হাসিনার মত বহুমুখী দানবীয় স্বৈরশাসক এই বাংলাদেশে আর ফিরে আসবেনা ইনশাল্লাহ।
আপনাদের ভাষার ব্যবহার খুব পছন্দ আমার
BBC নিউস দেখে একটা কথা মনে পড়লো,, কিসের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘি! বিবিসি আপনার নেত্রী কিংবা তার পরিবার বাংলাদেশে আর প্রতিষ্ঠা পাবে এই নিয়ে দুঃখ করেন না!
এই বিবিসি এখনও আওয়ামী লীগের দালালি করে যাচ্ছে । এই রিপোর্ট তারই প্রমাণ
ক্যাপশনে লিখেছেন স্বৈরাচার বা তার পরিবারের ক্ষমতায় আসার কথা আর ভিতরে নিউজ করছেন বেশিরভাগই সম্ভাবনার কথা। আওয়ামীলীগের জন্য বিবিসির মন এত কাঁদছে কেন?
দেশের এত ভয়াবহ অবস্থা চলছে। আর ঐ সৈরাচার সাংবাদিকরা কি রিপোর্ট করে। শেখ হাসিনার যুগে কোনদিন এত ভয়াবহ অবস্থা হয়েছে দেশে?
সাবলীল, প্রাণবন্ত ও গোছালো প্রতিবেদন। খুবই ভালো লেগেছে
তুমি আওয়ামী লেসপেস্নার
পৃথিবীর ইতিহাস এখনও কোনও স্বৈরচার ফিরতে পারে নি…..সান্তনার বানি শোনিয়ে লাব নেই সোনা
নেই শাসন ব্যবস্থা, নেই ছাত্র/ছাত্রীদের শিক্ষামূখী করার উদ্যোগ, নেই বাজার নিয়ন্ত্রণ মাপকাঠি, মাঠে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অনুপস্থিত, ধর্মীয় কোন্দল দিন দিন বৃদ্ধি, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পরছে, আন্তবর্তী সরকারের নির্বাকতা এক শ্রেনীর লোক সুযোগ নিয়ে যাচ্ছে, এমন হলে অর্থনৈতিক অবস্থা শ্রীলংকা হতে পারে !!
শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ❤❤❤
বাংলাদেশের রাজনীতি হচ্ছে বুভে টেবিলের মত যখন যারা ক্ষমতায় যায় তখন তাদের ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়ে নেয়
দিনশেষে সাধারন জনগণের কোন পরিবর্তন হয় না
Ki sonar news koren ? Oi gula r Bangladesh akk!!
ভোটাধিকার, জবাবদিহিতা ও সুশাসন এই তিনে না ফিরলে বাংলাদেশ সত্যিকারের পরিবর্তন হবে না।
ইনশাআল্লাহ নৌকা আবার বিজয় হবে ইনশাআল্লাহ শেখ হাসিনা সরকার বার বার দরকার
আওয়ামী লীগ কে এনার্জি দেয়ার ভারতীয় চেষ্টা! হা হা হা 😂😂
৫ তারিখের পর থেকে এই পর্যন্ত হাজার হাজার বিচার বহির্ভূত হত্যা করা হয়েছে,ইউনুস সরকার অবৈধ এরাই সবচেয়ে বড় সৈরাচার।
আগামীতে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় নির্বাচনটিতে আওয়ামীলীগ পুনরায় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে।
এই ভিডিওটি দেখে যদি গভীরভাবে চিন্তা করেন, তাহলে আপনি দেখতে পাবেন, ইতিহাসের প্রতিটি স্বৈরশাসক কোনো না কোনোভাবে গণঅভ্যুত্থান, সেনা অভ্যুত্থান বা বিভিন্ন উপায়ে ক্ষমতা হারিয়েছে। কিন্তু তারপরও, তাদের পরিবারের কেউ না কেউ আবার ক্ষমতায় ফিরে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও সেই পথ খোলা রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, আমেরিকার ডোনাল্ড ট্রাম্প, যাকে সবচেয়ে বিতর্কিত ও অযোগ্য প্রেসিডেন্ট হিসেবে গণ্য করা হয়, তার সময়ে এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের তখা কথিত পবিত্র সিনেট হাউসও আক্রমণের শিকার হয়। তা সত্ত্বেও, ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফিরে আসা এখন সময়ের অপেক্ষা। এই বাস্তবতা উপলব্ধি করলে বোঝা যায় যে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াই স্বৈরশাসকদের ক্ষমতায় নিয়ে আসে এবং পুনর্বাসিত করে। যেমন, ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার পরিবারের কেউ আবার ক্ষমতায় আসবে, এটা অত্যন্ত সম্ভাব্য। এই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা একদিকে স্বৈরশাসকদের তৈরি করে, আবার তাদের টিকিয়ে রাখে। সুতরাং, একটি নতুন আদর্শের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার প্রয়োজনীয়তা আজ অতীব জরুরি। ইসলামী খেলাফত ব্যবস্থাই হতে পারে আমাদের বাংলাদেশের জন্য একমাত্র উপযুক্ত বিকল্প।
তো ভাই এখন এরা যেগুলো করছে কয় সেগুলো নিয়ে ত কিছু বলতে দেখলাম না
আমরা ছোটকাল থেকেই এই সংবাদ মাধ্যমকে সবচাইতে আপন, নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারক হিসেবে মনে করেছিলাম। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের সরাসরি পক্ষ নিয়ে কিংবা কিংবা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পক্ষ নেওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করেছি। বাংলাদেশের মিডিয়ার না হয় সরকারের চাপ ছিল কিন্তু বিবিসির কোন চাপ ছিল না। কেন জানি এই সংবাদ মাধ্যমটিও নানান ভাবে হাসিনা সরকারকে সাপোর্ট দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যা আমাদেরকে ব্যথিত করেছে। আমরা চাই ছোটবেলায় আমার বাবার মাধ্যমে যে বিবিসিকে সকাল কিংবা সন্ধ্যায় শুনে এসেছি সেই নিরপেক্ষ এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে কর্তৃপক্ষ আরো বেশি সচেতন হবেন।