ছিঃ হাসিনার পুলিশ-BGB, রাস্তায় নিরীহ মানুষের খাবার কেড়ে খাচ্ছে দেখুন| Bangladesh Protest News|Hasina

Estimated read time 1 min read
0 0
Listen to this article
Read Time:4 Second



bangladesh #sheikhhasina #protest #worldnews #aajtakbangla #aajtak আন্দোলনকারীদের উপর …

source

Avatar for Aaj Tak Bangla

About Post Author

Aaj Tak Bangla

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %

You May Also Like

More From Author

Average Rating

5 Star
0%
4 Star
0%
3 Star
0%
2 Star
0%
1 Star
0%

25 thoughts on “ছিঃ হাসিনার পুলিশ-BGB, রাস্তায় নিরীহ মানুষের খাবার কেড়ে খাচ্ছে দেখুন| Bangladesh Protest News|Hasina

  1. সন্তান হারানোর কস্টোতো বঝনা।
    অভিনয়ের জগতে থাকলে সত্যিকারের পুরস্কার পাওয়া যেত।

  2. কামাল ১৫ বছরের গুজবের হিসাব দওয়ার জন্য তৈরী হও।
    আইনের ভিতর থেকেই শাস্তি হবে।

  3. আকিকার খাবার ও পুলিশ:
    প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম
    প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা,
    আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি।
    মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন।
    আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি।
    গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে।
    আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে।
    উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়।
    আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ।
    জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম।
    প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি।
    একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন।
    এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই।
    নিবেদক,
    নবাব সালেহ আহমদ
    যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট
    স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র

  4. ধন্যবাদ আমাদের বাংলাদেশের সম্পর্কে সত্যি কথা ও বার্তা পাঠানোর জন্য। ❤❤❤❤ এইভাবে ভাবে ভারত বাংলাদেশ এক থাকবে ইনশাআল্লাহ ❤

  5. যাকে খুনি পুলিশেরা গ্রেফতার করেছে তিনি আমার সম্মানিত বড় ভাই নবাব সালেহ আহমদ, অসাধারণ ভালো মানুষ। এই ভালো মানুষটিকে যারা গ্রেফতার করেছে তাদের বিচার চাই।

  6. আইএস,চীন,পাকিস্তান ,হিন্দুবিপদে আছে এই রাজনীতি ভারতের অন্ধভক্তরা খুব পছন্দ করে যা মোদি আর তার বউ হাসিনা এতদিন যাবত করে আসছে।পাপ্পু রাহুল এই পাতা ফাদে পা দিয়েছে।চীন পাকিস্তান গত ৭০ বচ্ছরে ভারতের একটা বালও ছিড়তে পারেনি সেখানে আবার এই পুচকে বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের কত ভয়।😂😂😂😂ইচ্ছে করে ভারতের মিডিয়ার মুখে মুতে দিতে কারণ তারাই চেষ্টা করবে এদেশে একটা দাংগা লাগাতে।।।।ভারতের জনগণকে বলব নিজের দেশের ইকোনমি নিয়ে ভাবুন।হাসিনা মোদি স্বৈরাচার ছিল আছে থাকবে।এদের লাথি দিয়ে,,,,,,,,দেশ থেকে বের করে দিন।।।।

  7. আকিকার খাবার ও পুলিশ:
    প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে পুলিশের 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই-বোনদেরকে সত্য জানাতে বাধ্য হলাম
    প্রিয় দেশবাসী ও সাংবাদিক ভাই বোনেরা,
    আমি নবাব সালেহ আহমদ। পুলিশের মিথ্যাচার ও অমানবিক আচরণের কারণে আপনাদের সামনে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার প্রয়োজন অনুভব করছি। ভিডিওতে যে আকিকার খাবারসহ গ্রেফতার হওয়া মজলুম মানুষটি ছিলেন, তিনি আমি নিজে। আমি একটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে কাজ করছি।
    মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে দেশে ও বিদেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাকে একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চেনেন ও জানেন।
    আমি সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত সাপ্তাহিক পত্রিকা 'অপরাধ তথ্য চিত্র'-এর স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছি।
    গত ১৯/৭/২৪ ইং রোজ শুক্রবার পুরান ঢাকার শিংটোলা আল বারাকা রেস্টুরেন্ট থেকে রান্না করে ১৮১ বক্স আকিকার খাবার বিকাল ৪টায় পল্টন মোড়ে আসার পর পুলিশ আমার গাড়ি আটকিয়ে কোন তদন্ত না করেই আন্দোলন কারীদের খাবার বলে নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলে।
    আমার পরিচয় দেওয়ার পরও ঐ মুহুর্তে সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিসি ও এডিসি পুলিশ আমার ওপর অন্যায় আচরণ করেছে। (শুরুতেই মামুন নামক একজন পুলিশ সদস্যসহ কয়েকজন পুলিশ লাঠিচার্জ করে আমাকে ঘায়েল করেছে এবং মুবাইল ও আইডিকার্ডটি সচিবালয়ের এডিসি চিনতাইকারীর মতো আমাকে ধরে মুবাইল ও আইডি কার্ডটি নিয়ে যায়।) মুবাইলটি নিয়ে যাওয়ায় আমি কাউকে কল দিয়ে বলতেও পারছিলামনা, অনেক অনুরোধ করার পরও পুলিশ আমাকে মুবাইলটি দেয়নি এবং গ্রেফতারের সংবাদটি কাউকে জানাতে পারিনি। বারবার আকিকার খাবার বলার পরও, পুলিশ সেই খাবারকে আন্দোলনকারীদের খাবার বলে মিথ্যাচার করেছে। আমাকে "ভুয়া সাংবাদিক ও বিএনপির লোক বলে গ্রেফতার করেছে এবং ৩৬ ঘণ্টা পুলিশ হেফাজতে পল্টন থানায় আটক রেখেছে।
    উল্লেখ্য যে আমাকে গ্রেফতারের পরেরদিন সংস্থার চেয়ারম্যান এড জিয়াউর রহমান পল্টন থানার ওসিকে কল করেন ওসি সাহেব বললেন তদন্তে নিরপরাধ প্রমানিত হলে ছেড়ে দেব, তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সাদা কাগজে মুচলেকা দিয়ে থানা থেকে ছাড়া হয়।
    আমার সাথে মুচলেকায় অভিভাবক হিসেবে স্বাক্ষর করেছেন মানবাধিকার সংস্থা CHRM এর নির্বাহী প্রধান ড. মোজাহাদুল ইসলাম মোজাহিদ।
    জাতির বিবেক সাংবাদিক বন্ধুগণ! আপনাদের মাধ্যমে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ আমাকে দোষারোপ করছিল, এজন্য পুলিশ আমাকে বার বার চাপ দিচ্ছিল তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য, এই ভিডিও নাকি তাদেরকে সমগ্র পৃথিবীতে মানুষের কাছে কলংকিত করেছে, এজন্য তাদের পক্ষে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বার বার কল এবং চাপ সৃষ্টি করছিল, আমি আতংকে ছিলাম, যে কোন সময় পুলিশ আমাকে গুম করতে পারে, আমি তখন পুলিশকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছিলাম আমার জীবন গেলেও এদেশের খুনি পুলিশের পক্ষে আমি কথা বলবোনা, যারা আমার ভাই আবু সাঈদ, আল আমিনসহ সহ হাজারো মায়ের বুক খালি করেছে, আমি তাদের পক্ষে কোন বক্তব্য দিবনা। আমি প্রকৃত একজন সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীকে ভিডিওতে পুলিশ 'ভুয়া সাংবাদিক, ভুয়া সাংবাদিক' বলে মিথ্যাচারীতার কারণে দেশবাসীকে সত্য জানাতে লিখতে বাধ্য হলাম।
    প্রিয় দেশবাসী! আপনারা অবগত আছেন, ২০২২ সালে সিলেট সুনামগঞ্জের ভয়াবহ বন্যাসহ বিভিন্ন দুর্যোগে বাংলাদেশের বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে আমি ও আমার মানবাধিকার সংস্থা দাঁড়িয়েছি।
    একজন সম্মানিত নাগরিক এবং মানবাধিকার কর্মী হওয়া সত্ত্বেও যদি আমার সঙ্গে পুলিশ এই আচরণ করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তারা কেমন আচরণ করেছে, তা আপনারা প্রত্যক্ষভাবে ও মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছেন।
    এই বিষয়টি আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং দেশের আপামর জনগণের কাছে তুলে ধরছি। গণঅভ্যুথানে ফ্যাসিবাদী সরকার বিদায়ের পর নতুন যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, সেই সরকারের কাছে আমি আবু সাঈদ, আমার ছোট ভাই আল আমিন হোসেন আগমনসহ পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে মানুষ হত্যা, নির্যাতন এবং মিথ্যা মামলায় কারাগারে প্রেরণসহ সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের ন্যায়বিচার চাই।
    নিবেদক,
    নবাব সালেহ আহমদ
    যুগ্ম মহাসচিব, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস মুভমেন্ট
    স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক অপরাধ তথ্য চিত্র

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *