আমাদের আমরা বুঝবো তোদের এত চুলকানি কেন যতসব মাথামোটা তোদের ভাগ্য ভালো ভারতের মত বলদ দেশে জন্মগ্রহণ করেছিস বাংলাদেশের জন্মগ্রহণ করলে তোদের ডাস্টবিনে, ময়লা ফাদার চাকরি তোদের কপাল জুটত না
পরিকল্পিত ভাবে পুরা দেশ ও ছাত্র সমাজকে বোকা বানিয়ে ক্ষমতা দখল করল জামাত-শিবির । অগণতান্ত্রিক উপায় সরকার হটিয়ে একটি দেশ কখনো ভবিষ্যৎ সুফল বয়ে আনতে পারেনা । ইতিহাস কিন্তু তাই বলে । অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অবৈধ সরকার।
R বাংলা টিভি চ্যানেলটি আসলেই মলম বিক্রির ক্যানভাসারের মতই সংবাদ প্রচার করে। বাংলাদেশের মানুষের গন অভ্যুত্থান কে এই টিভি চ্যানেল মানতে রাজী নয়। হাসিনা এই ক্যানভাসার টিভি চ্যানেল কে মনে হয় অনেক টাকা দিয়েছে যার ফলে সব খবর বাদ দিয়ে একমাত্র বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়েই তাদের চুলকানি।
কলকাতার এই দাদি ছাত্র আন্দোলন নিয়ে যে ভাবে মিথ্যা কাহিনী উপস্থাপন করছে,তাতে প্রমাণ হলো বাংলাদেশ এবং বাংলার ছাত্র জনতার গণ আন্দোলন সঠিক এবং পূরিপর্ণ সফল হয়েছে
আরে চুতমারানীর বাচ্চা চুতমারানি বাংলাদেশের মানুষের কি ভোদাই মনে হয় আমরা বাংলাদেশে থেকে জানিনা তুমি সব বাল জানো কলকাতা থেকে পুটকিমারা নিউজ বন্ধ কর আমাদেরকে নিয়ে এত মাথা ব্যাথা দেখানোর দরকার নাই নিজের সরকার তেল ডালো
তোমাদের ও নেতা নরেন্দ্র মোদী খুব শীঘ্রই ভারতকে ধংসের মুখে রেখে ভারত থেকে পালিয়ে যাবে, সেদিন বেশি দূরে নয়। ভারতবাসী সাবধান গোটা ভারতের সিমান্তবর্তী এলাকা এখন সম্পুর্ন চীন, পাকিস্তানের দখলে, ভারতের অভ্যন্তরে জাতিগত বিভেদ, ধর্মগত বিভেদ তৈরি করে,বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী তৈরি করে ভারতের অখন্ডতা আজ অনিশ্চিত হয়ে গেছে, ভারত বাসী সাবধান, এটা আমার সাবধানী সংকেত নয়, ৪ দিন আগে এই সর্তকবাণী করেছেন রাশিয়ার পেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ এর ভারত শাসনে চরম ব্যার্থতায় ভারত আজ বিভক্ত, ধর্মিয় বিবাজন, জাতিগত বিবাজন, ভাষাগত বিবাজন, সম্প্রদায়িক সহিংসতা, অর্থনৈতিক দুর্বলতা রাজনৈতিক একগুঁয়েমী, এক নায়কতান্ত্রীক শাসন, দুর্বল পররাষ্ট্র নীতি, সব মিলিয়ে ভারত রাষ্ট্র হিসেবে প্রায় ধংস প্রাপ্ত খাদের কিনারায় ,
খুব শীঘ্রই ভারত কে ধংস করে ভারত ছেরে পালিয়ে যাবে মোদী অমিত শাহ ও তার সহযোগীরা, সেদিন ভারত বাসী জানবে মোদীর দ্বারা ভারতের কি ক্ষতি হয়েছে, সেদিন ভারত বাসী কি পদক্ষেপ নিবে সেই অপেক্ষায় আছি আমরা, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যর মানুষ 3:40 স্বাধীনতার লড়াই করবে, নাকি ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভারত দেশ পুনর্গঠনে হাত দিবে ,
ভারত বাসী চাইলে বাংলাদেশ থেকে শিখতে পারে যেদিন মোদী সরকারের পতন হবে সেদিন কারা দেশপ্রেমিক ভারতীয় হবে?
এবং কারা দেশদ্রোহী হয়ে নিজের অধিকারের আন্দোলন এর নামে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি উশৃংখল করবে, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটাবো,?
এবং কারা ভারত থেকে স্বাধীনতার জন্য লড়াই করবে,??
আমরা বাংলাদেশীরা আজ ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের বাংলাদেশ পুনর্গঠনে কাজ করছি।
বাংলাদেশ কে প্রায় ধংস করে শেখ হাসিনা ভারতে পলায়ন করেছে।
সেই ধংস স্তুপ থেকে তুলে এনে আমরা আমাদের বাংলাদেশ পুনর্গঠনে কাজ করছি,
এই লড়াইয়ে আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে কারা দেশপ্রেমিক বাংলাদেশী?
আর কারা দেশদ্রোহী বিচ্ছিন্নতাবাদী ?
তাই বাংলাদেশ তো আর ভারতের মতো বড় দেশ নয় তাই স্বঘোষিত সংখ্যালঘু আর উপজাতি সন্ত্রাসীরা ছাড়া আমাদের দেশের সকল দেশপ্রেমিক নাগরিক বাংলাদেশ পুর্নগঠন ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছে।
ভারত তো অনেক বিশাল দেশ বিশাল জাতিগোষ্ঠীর বসবাস, শুধু জাতির ভিন্নতা নয় আছে ভাষার ও ভিন্নতা তাই ভারতের দেশপ্রেমিক নাগরিকদের উচিত, এখন থেকে প্রস্তুতি নেওয়া যেদিন ভারতকে রাজনৈতিক ও সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দিক,এবং সম্পুর্ন ভারতকে ধংস করে নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহরা ভারত ছেরে পালিয়ে যাবে। সেদিন কিভাবে ভারতের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা নিশ্চিত করা যায়।
বাংলাদেশের দুর্দিনে মাত্র দুটি সমস্যা অভির্বাব হয়েছে, একটি স্বঘোষিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় অধিকার আদায়ের আন্দোলন এবং উপজাতি সন্ত্রাসীদের সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসী কর্মকান্ড। (আমাদের বাংলাদেশে কোন সংখ্যালঘু নেই, বাংলাদেশে কেউ সংখ্যালঘু নয় আমরা সবাই বাংলাদেশী দেশের চরম দুর্দিনে দেশের পাশে না দাড়িয়ে কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীরা নিজেরা নিজেদের সংখ্যালঘু দাবী করে অধিকার আদায়ের নামে আন্দোলন করেছিল)
কিন্তু ভারতে বাংলাদেশের পরিস্থিতি হলে ভারতে দুটি নয় এ রকম হাজার হাজার তথা লাখো সমস্যা তৈরি হবে সেদিন। কেউ করবে সায়ত্তশাসনের আন্দোলন, কেউ করবে বিচ্ছিন্নতাবাদী স্বাধীনতার আন্দোলন , আরো কত কি, সেদিন প্রমান হবে কারা ভারত প্রেমি ও কারা বিচ্ছিন্নতাবদী।।
তাই ভারত বাসী সাবধান ভারতে সেই দিন আসতেছে খুব শীঘ্রই এবং কাছেই, তাই প্রিয় ভারত বাসী প্রস্তুতি নেউ আজই আমি বাংলাদেশী হয়ে তোমাদের সতর্ক করে দিলাম যাতে হাতে পর্যাপ্ত সময় তাকে।
ভারত বাসী এক হও দেশ বাঁচাতে ঐক্যবদ্ধ হয়, ভেদাভেদ ভূলে যাউ, ধর্মের প্রার্থক্য মিটাও নতুবা সেদিন দেখবে চোখের সামনে প্রিয় মাতৃভূমি ধংসের আয়োজন।
কেননা শেখ হাসিনার পলায়ন এর পর আমরা বাংলাদেশী দেখেছি ধংস প্রাপ্ত দেশ কত অসহায় হয়, আমরা ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশীরা সেদিন দেশের পাশে দাড়িয়েছি যার ফলে ৩ এখন পর্যন্ত ৩পার্বত্য জেলার সাম্প্রতিক সহিংসতা ব্যাতিত বড় কোন সংঘাত সংঘটিত হয়নি।
এবার ভারতের পালা ভারত বাসী তৈরি হও কিভাবে ভারত বাচাঁবে???????
ভারতে মিডিয়াগুলো মিথ্যাচার করছে অহরহ এমন এবং মলম বিক্রেতাদের মত হকার যে শুরু করে দিয়েছে তবে হা আমরা ভারতকে পছন্দ করি আর নাই করি গুজরাটের কসাই চা বিক্রেতা নরেন্দ্র মোদিকে আমরা মোটেই পছন্দ করি না বাংলাদেশের জনগণ
আমাদের আমরা বুঝবো তোদের এত চুলকানি কেন যতসব মাথামোটা তোদের ভাগ্য ভালো ভারতের মত বলদ দেশে জন্মগ্রহণ করেছিস বাংলাদেশের জন্মগ্রহণ করলে তোদের ডাস্টবিনে, ময়লা ফাদার চাকরি তোদের কপাল জুটত না
Toder k boli nai Bangladesh niyea kotha bolte 😂😂
হালার পো হালা জোকার।
আহারে! জ্বালারে জ্বালা! অন্তর জ্বালা! 😂 তোমাদের জ্বালা দেখে বড় কষ্ট হচ্ছে।
ঝগরুটে মহিলা ….😇
অন্তর জ্বালা😂 কলকাতার চোদানীরা হাগার জায়গা পায়া না বাংলাদেশ নিয়ে ভাবে😂
বাংলাদেশ নিয়ে তোদের এতো লাফালাফি কেনো দালাল মিডিয়া দালাল ইন্ডিয়া
এডিটিং হয়নি ভালো
পরিকল্পিত ভাবে
পুরা দেশ ও ছাত্র সমাজকে বোকা বানিয়ে ক্ষমতা দখল করল জামাত-শিবির ।
অগণতান্ত্রিক উপায় সরকার হটিয়ে একটি দেশ কখনো ভবিষ্যৎ সুফল বয়ে আনতে পারেনা । ইতিহাস কিন্তু তাই বলে ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অবৈধ সরকার।
R বাংলা টিভি চ্যানেলটি আসলেই মলম বিক্রির ক্যানভাসারের মতই সংবাদ প্রচার করে। বাংলাদেশের মানুষের গন অভ্যুত্থান কে এই টিভি চ্যানেল মানতে রাজী নয়। হাসিনা এই ক্যানভাসার টিভি চ্যানেল কে মনে হয় অনেক টাকা দিয়েছে যার ফলে সব খবর বাদ দিয়ে একমাত্র বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়েই তাদের চুলকানি।
i hate india ইন্ডিয়া তোদের প্রচুর ঘৃণা করি।হাসিনার মতন খারাপ মানুষকে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কেমন রাখবে ?
😂😂😂ইলিশ ইলিশ…
ঠিক
সার্কাস, কোটা আওয়ামীলীগ বাতিল করেছিল আবার চালু করতে বলেছিলো কে??
হারামি রিপাবলিক বাংলাদেশের উন্নতি দেখলে চুলকায় তাই না
আরেক মলম ব্যবসায়িক
নতুন চুতমারানির আবির্ভাব
কলকাতার এই দাদি ছাত্র আন্দোলন নিয়ে যে ভাবে মিথ্যা কাহিনী উপস্থাপন করছে,তাতে প্রমাণ হলো বাংলাদেশ এবং বাংলার ছাত্র জনতার গণ আন্দোলন সঠিক এবং পূরিপর্ণ সফল হয়েছে
আরে চুতমারানীর বাচ্চা চুতমারানি বাংলাদেশের মানুষের কি ভোদাই মনে হয় আমরা বাংলাদেশে থেকে জানিনা তুমি সব বাল জানো কলকাতা থেকে পুটকিমারা নিউজ বন্ধ কর আমাদেরকে নিয়ে এত মাথা ব্যাথা দেখানোর দরকার নাই নিজের সরকার তেল ডালো
তোমাদের ও নেতা নরেন্দ্র মোদী খুব শীঘ্রই ভারতকে ধংসের মুখে রেখে ভারত থেকে পালিয়ে যাবে, সেদিন বেশি দূরে নয়। ভারতবাসী সাবধান
গোটা ভারতের সিমান্তবর্তী এলাকা এখন সম্পুর্ন চীন, পাকিস্তানের দখলে, ভারতের অভ্যন্তরে জাতিগত বিভেদ, ধর্মগত বিভেদ তৈরি করে,বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী তৈরি করে ভারতের অখন্ডতা আজ অনিশ্চিত হয়ে গেছে,
ভারত বাসী সাবধান,
এটা আমার সাবধানী সংকেত নয়, ৪ দিন আগে এই সর্তকবাণী করেছেন রাশিয়ার পেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ এর ভারত শাসনে চরম ব্যার্থতায় ভারত আজ বিভক্ত, ধর্মিয় বিবাজন, জাতিগত বিবাজন, ভাষাগত বিবাজন, সম্প্রদায়িক সহিংসতা, অর্থনৈতিক দুর্বলতা রাজনৈতিক একগুঁয়েমী, এক নায়কতান্ত্রীক শাসন, দুর্বল পররাষ্ট্র নীতি, সব মিলিয়ে ভারত রাষ্ট্র হিসেবে প্রায় ধংস প্রাপ্ত খাদের কিনারায় ,
খুব শীঘ্রই ভারত কে ধংস করে ভারত ছেরে পালিয়ে যাবে মোদী অমিত শাহ ও তার সহযোগীরা, সেদিন ভারত বাসী জানবে মোদীর দ্বারা ভারতের কি ক্ষতি হয়েছে,
সেদিন ভারত বাসী কি পদক্ষেপ নিবে সেই অপেক্ষায় আছি আমরা,
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যর মানুষ 3:40 স্বাধীনতার লড়াই করবে, নাকি ঐক্যবদ্ধ হয়ে ভারত দেশ পুনর্গঠনে হাত দিবে ,
ভারত বাসী চাইলে বাংলাদেশ থেকে শিখতে পারে যেদিন মোদী সরকারের পতন হবে সেদিন কারা দেশপ্রেমিক ভারতীয় হবে?
এবং কারা দেশদ্রোহী হয়ে নিজের অধিকারের আন্দোলন এর নামে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি উশৃংখল করবে, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটাবো,?
এবং কারা ভারত থেকে স্বাধীনতার জন্য লড়াই করবে,??
আমরা বাংলাদেশীরা আজ ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের বাংলাদেশ পুনর্গঠনে কাজ করছি।
বাংলাদেশ কে প্রায় ধংস করে শেখ হাসিনা ভারতে পলায়ন করেছে।
সেই ধংস স্তুপ থেকে তুলে এনে আমরা আমাদের বাংলাদেশ পুনর্গঠনে কাজ করছি,
এই লড়াইয়ে আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে কারা দেশপ্রেমিক বাংলাদেশী?
আর কারা দেশদ্রোহী বিচ্ছিন্নতাবাদী ?
তাই বাংলাদেশ তো আর ভারতের মতো বড় দেশ নয় তাই স্বঘোষিত সংখ্যালঘু আর উপজাতি সন্ত্রাসীরা
ছাড়া আমাদের দেশের সকল দেশপ্রেমিক নাগরিক বাংলাদেশ পুর্নগঠন ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছে।
ভারত তো অনেক বিশাল দেশ বিশাল জাতিগোষ্ঠীর বসবাস, শুধু জাতির ভিন্নতা নয় আছে ভাষার ও ভিন্নতা তাই
ভারতের দেশপ্রেমিক নাগরিকদের উচিত, এখন থেকে প্রস্তুতি নেওয়া যেদিন ভারতকে রাজনৈতিক ও সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দিক,এবং সম্পুর্ন ভারতকে ধংস করে নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহরা ভারত ছেরে পালিয়ে যাবে।
সেদিন কিভাবে ভারতের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা নিশ্চিত করা যায়।
বাংলাদেশের দুর্দিনে মাত্র দুটি সমস্যা অভির্বাব হয়েছে, একটি স্বঘোষিত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় অধিকার আদায়ের আন্দোলন এবং উপজাতি সন্ত্রাসীদের সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসী কর্মকান্ড।
(আমাদের বাংলাদেশে কোন সংখ্যালঘু নেই, বাংলাদেশে কেউ সংখ্যালঘু নয় আমরা সবাই বাংলাদেশী দেশের চরম দুর্দিনে দেশের পাশে না দাড়িয়ে কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীরা নিজেরা নিজেদের সংখ্যালঘু দাবী করে অধিকার আদায়ের নামে আন্দোলন করেছিল)
কিন্তু ভারতে বাংলাদেশের পরিস্থিতি হলে ভারতে দুটি নয় এ রকম হাজার হাজার তথা লাখো সমস্যা তৈরি হবে সেদিন।
কেউ করবে সায়ত্তশাসনের আন্দোলন, কেউ করবে বিচ্ছিন্নতাবাদী স্বাধীনতার আন্দোলন , আরো কত কি,
সেদিন প্রমান হবে কারা ভারত প্রেমি ও কারা বিচ্ছিন্নতাবদী।।
তাই ভারত বাসী সাবধান
ভারতে সেই দিন আসতেছে খুব শীঘ্রই এবং কাছেই, তাই
প্রিয় ভারত বাসী প্রস্তুতি নেউ আজই
আমি বাংলাদেশী হয়ে তোমাদের সতর্ক করে দিলাম যাতে হাতে পর্যাপ্ত সময় তাকে।
ভারত বাসী এক হও দেশ বাঁচাতে ঐক্যবদ্ধ হয়, ভেদাভেদ ভূলে যাউ, ধর্মের প্রার্থক্য মিটাও নতুবা সেদিন দেখবে চোখের সামনে প্রিয় মাতৃভূমি ধংসের আয়োজন।
কেননা শেখ হাসিনার পলায়ন এর পর আমরা বাংলাদেশী দেখেছি ধংস প্রাপ্ত দেশ কত অসহায় হয়, আমরা ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশীরা সেদিন দেশের পাশে দাড়িয়েছি যার ফলে ৩ এখন পর্যন্ত ৩পার্বত্য জেলার সাম্প্রতিক সহিংসতা ব্যাতিত বড় কোন সংঘাত সংঘটিত হয়নি।
এবার ভারতের পালা ভারত বাসী তৈরি হও কিভাবে ভারত বাচাঁবে???????
ভারতে মিডিয়াগুলো মিথ্যাচার করছে অহরহ এমন এবং মলম বিক্রেতাদের মত হকার যে শুরু করে দিয়েছে তবে হা আমরা ভারতকে পছন্দ করি আর নাই করি গুজরাটের কসাই চা বিক্রেতা নরেন্দ্র মোদিকে আমরা মোটেই পছন্দ করি না বাংলাদেশের জনগণ
মলম বিক্রেতা সার্কাস কমেডিয়ান সেক্সি পতিতা ওরফে সোনাগাছি 🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
মি এসেছিলাম মলম বিক্রি দেখতে। কিন্তু.. এসে ২০ টাকা দিয়ে ছায়াবাজি দেখলাম 😂😂😂
দিদি চুলকানির মলম পাওয়া যাবে
পতিতা সাংবাদিক 😂😂😂
নিজের দেশ নিয়ে আগে ভাবেন।